গল্প
হিমশীতল ঘর৷ সামনে স্টিলের টেবিলে ব্যবচ্ছেদের জন্য মৃতদেহটি রাখা৷ সুইসাইড কেস৷ মুখ বোঝা যাচ্ছেনা৷ বছর পঞ্চাশের বিবাহিত এক মহিলার মৃতদেহ . . .
পাঁচতলা ফ্ল্যাটের তিন তলার ঝুল বারান্দার কোণে দাঁড়িয়ে কিরণশংকর দেখলেন সুসজ্জিত . . .
ইহারে কয় টক শো৷ যদিও এখানে টক ঝাল নোনতা নানান রেসিপি আছে৷ খবরের রেসিপি৷ খবরের চাটনি . . .
‘গামছারও শখ জাগে ধোপাবাড়ি যাওয়ার’---এই বাক্যের অবতারণা কারণ এক দম্পতির একমাত্র পুত্র সন্তান ছিল . . .
বিপুলবাবু রানাঘাট শহরের একেবারে জমজমাট জায়গায় আজ দীর্ঘদিন ধরে বাস করেন৷ বাড়ির সন্নিকটেই সমস্ত বাজার . . .
প্রথম দু’দিন কিছু টের পায়নি অতীন৷ তৃতীয়দিন দুপুরে ওর প্রথম একটা কিছু মনে হয় আর চতুর্থ দিন . . .
মনীশ বলল, কাকাকে নাকি দাদুর মতোই দেখতে! মৃণাল বলল, ছবি দেখলে কিছু বোঝা যায় না দাদা৷
বিকেলের মরা আলো দ্রুত চুঁইয়ে পড়ছে জঙ্গলের ঝাঁকড়া ডালপালা-পাতালতা বেয়ে, দু-চার ফোঁটা আঁাঁধারও জমতে শুরু করেছে . . .
সবাই জীবনই স্মৃতিময়। তবে কিনা জীবনের দীর্ঘপথ পরিক্রমায় অতীত একসময় বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যায় . . .
বেলগাছটায় একটাও পাতা নেই৷ নেড়া বেলগাছটাকে দেখে মনে হবে, গাছটা মরে গেছে৷ অথচ বেলগাছটার ডালে ডালে অগণিত . . .
বাবা দীর্ঘ চৌদ্দ বছর হাঁপানি রোগে কর্মক্ষমতা হারিয়ে দেহ রাখলেন৷ সংসারে আয় বলতে পনেরো বিঘে জমি৷ বিঘে দুয়েক বাগান . . .
অশান্তি, অমর্যাদাযুক্ত কটুবাক্য যথেষ্ট পীড়াদায়ক৷ অবশ্য কারণটাও স্পষ্ট৷ অঘোরবাবু দুই বেকার ছেলে অমল, বিমল . . .
দিন পনেরোও বাকি নেই দুর্গাপূজার নীল আকাশে কোথায় সাদা মেঘ পাল তুলে স্বপ্ণরাজ্যে পাড়ি দেবে-তা নয়তো . . .
সে দিনটা ছিল আমার প্রথম চাকরি করতে যাওয়ার প্রথম দিনের কথা। স্বাভাবিক ভাবেই রাতে ভালো ঘুম হয়নি . . .
দিনের মধ্যভাগই ছিল তখন। কথা ছিল সূর্য ওলটানো ফটিক কড়াইটার মাঝখানে দাঁড়িয়ে শহরে তার সাদা আলো ফেলবে . . .
শিয়ালদহ থেকে ৩টে ২৭ এর ট্রেন টা প্রায় দৌড়াতে দৌড়াতে উর্মি ধরে ফেললো। বাড়িতে সপ্তর্ষিকে বৃদ্ধা মায়ের কাছে রেখে এসেছে . . .
চুরি হওয়ায় নিশীথবাবু স্থানীয় থানায় অভিযোগ জানাতে গিয়েছিলেন
দীঘার কাছে বিয়ে বাড়ি যাওয়ার কথা ভাবতেই দুরমুঠ নামক মৌজা যাওয়ার সম্ভাবনা খুলে যেতেই মনের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়ে গেল . . .
শিয়ালদহ থেকে ৩টে ২৭ এর ট্রেন টা প্রায় দৌড়াতে দৌড়াতে উর্মি ধরে ফেললো . . .
রাতের শেষ বাসটা যখন কালভার্টের উপর দিয়ে তীব্র হেড-লাইট জ্বালিয়ে চলে গেল তখন ক্ষণিকের জন্য জোনাক-জ্বলা অন্ধকার দূর হয়ে . . . . .
ওরে আমি দেখলে পা ভাইঙ্গা ফালাইমু ! এতো বড় হইছে বাপের কষ্ট বুঝে না কি পুলার জন্ম দিছো হৈম। ...
শুভম রায় বলছিলাম। বাঙালির ফুটবল যখন পুরোপুরি অবাঙালি আর আফ্রিকানদের পায়ে চলে যায়নি, আমি সেই জমানার ফুটবলার।
ভদ্রমহিলার চোখমুখ দেখে পরিষ্কার বোঝা যায়, সবকিছুই উনি বিশ্বাস করে নিয়েছেন। গভীর বিশ্বাস, এই বিশ্বাসের জায়গা থেকে ওঁকে বিন্দুমাত্র টলানো যাবে না।
Copyright © 2022 Rupkatha Live. All Rights Reserved. Powered by : Technotrick Systems.